বিশেষ প্রতিনিধিঃ-
নারায়ণগঞ্জের বন্দরের ঐতিহ্যবাহী প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি নূরজ্জামান মোল্লাকে নিয়ে অতি উৎসাহিত না হওয়ার আহবান জানিয়েছেন বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহ্ আলী মোহাম্মদ পিন্টু খান। বন্দর প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি ও দৈনিক মানব জমিন পত্রিকার সাংবাদিক নূরুজ্জামান মোল্লা। বন্দরে তার বেশ সুনাম রয়েছে সাংবাদিক জগতে। বন্দরের উত্তরাঞ্চলের মাদক সেন্টিকেড, জুট, ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে স্থানীয় দৈনিক সেচতন পত্রিকাসহ আরো৪/৫ টি, অনলাইন পোর্টাল যুক খবরে ধারাবাহিক সংবাদ পরিবেশন করেন। যা একজন সাংবাদিকের দায়িত্ব। তারপর একটি চক্র নূরুজ্জামানের বিষয়ে বিভিন্ন নিউজ করানো শুরু করে। ওই সংবাদগুলো বন্দর প্রেসক্লাবের সভাপতিসহ সকল সাংবাদিকের দৃষ্টি গোচর হয়। তাই প্রেসক্লাবের কার্যকারী পরিষদের মাসিক সভায় এজেন্টারর মধ্যে এ বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখার জন্য সভায় সিদ্ধান্ত হয়। এমনকি উভয় সংবাদসহ ঘটনা, এলাকায় গিয়ে সরজিমন তথ্য সংগ্রহ করার জন্য ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত রির্পোট আসলে দোষী হলে সংগঠনের গটনতন্ত্র অনুযায়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। অন্যথায় বিষয়টি প্রেসক্লাবের সকল সদস্যদের সাথে আলোচনা পূর্বক জবাব দেয়া হবে বলে ক্লাবের সভাপতি এড. শাহ্ আলী মোহাম্মদ পিন্টু খান জানান। তিনি আরো বলেন ক্লাবের মাসিক সভায় অনেক অালোচনার মধ্যে নূরুজ্জামান বিষয়ে উক্ত কথা হয়। আর এটাকে কিছু পোর্টালে ও পত্রিকায় দেখলাম নূরুজ্জামান মোল্লাকে বহিঃস্কার করা হয়েছে। আমার বোধদয় হয় না প্রমানপত্র ছাড়া এটা কিভাবে প্রকাশ করা হল। ক্লাবের এক সহ সভাপতিকে সরাসরি বহিস্কার করা যায় কি না তাদের জানা আছে কি?? ক্লাব কর্তৃপক্ষ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করতে পারতাম। করি নাই, তাদের মত আমার সংগঠন ভুল করতে পারে না। নূরুজ্জামান মোল্লার বিষয়ে কাউকে বেশি উৎসাহিত না হওয়ার আহবান সভাপতি পিন্টু খানের।
No comments:
Post a Comment