সদ্য সংবাদ ডেস্কঃ
বিয়ের আয়োজন চলছিল।
মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অভিভাবকরা অনেকটা চুপিসারেই বিয়ের কাজ সম্পন্ন করতে চেয়েছিলেন! গোপনে এ খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুক্লা সরকার হাজির হন কনের বাড়িতে।
বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার চরঘারমোরা গ্রামে ৮ ম শ্রেণির এক ছাত্রীর (১৪) বিয়ের আয়োজন চুপিসারেই করছিলেন অভিবাবকরা। মেয়ে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় অনেকটা গোপনেই বিয়ে সম্পন্ন করতে চেয়েছিলেন তারা।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুক্লা সরকার কনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বাল্যবিবাহের আয়োজন বন্ধ করে দেন।
এসময় মদনগঞ্জ পুলিশ ফাড়ির এ এস আই মনিরুল সাংবাদিদের বলেন, বিয়েবাড়িতে উপস্থিত হয়ে কনে অপ্রাপ্তবয়স্ক এ খবরের সত্যতা পান ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শুক্লা সরকার। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ৮ ম শ্রেণিতে পড়ছে, স্বীকার করেন অভিভাবকরা। বর একই গ্রামের বাসিন্দা ও পেশায় ওয়ার্কসব মিস্ত্রী । কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত কনের বাবাকে সতর্ক করে সাধারণ ক্ষমা করেন।এ সময় কনের বাবাকে বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে বোঝানো হলে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পারেন। মেয়ের বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না বলে তিনি মুচলেকা দেন সাতে স্থানীয় ইউপি মেম্বারেরও মুচলেখা নেন।
এসএস/বি
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুক্লা সরকার কনের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বাল্যবিবাহের আয়োজন বন্ধ করে দেন।
এসময় মদনগঞ্জ পুলিশ ফাড়ির এ এস আই মনিরুল সাংবাদিদের বলেন, বিয়েবাড়িতে উপস্থিত হয়ে কনে অপ্রাপ্তবয়স্ক এ খবরের সত্যতা পান ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শুক্লা সরকার। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ৮ ম শ্রেণিতে পড়ছে, স্বীকার করেন অভিভাবকরা। বর একই গ্রামের বাসিন্দা ও পেশায় ওয়ার্কসব মিস্ত্রী । কিশোরী মেয়ের বাল্যবিবাহের আয়োজন করার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত কনের বাবাকে সতর্ক করে সাধারণ ক্ষমা করেন।এ সময় কনের বাবাকে বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে বোঝানো হলে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পারেন। মেয়ের বয়স ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না বলে তিনি মুচলেকা দেন সাতে স্থানীয় ইউপি মেম্বারেরও মুচলেখা নেন।
এসএস/বি
No comments:
Post a Comment